কক্সবাজারকে অপরাধমুক্ত পর্যটন নগরী গড়ার লড়াইয়ে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ
কক্সবাজারকে অপরাধমুক্ত পর্যটন নগরী গড়ার লড়াইয়ে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ।
কক্সবাজার প্রতিনিধি | ফারুকুল ইসলাম ফারহান
নিরাপদ পর্যটন নগরীর পথে নতুন আস্থা
বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকতের শহর কক্সবাজারকে একটি নিরাপদ, সুশৃঙ্খল ও পরিবারবান্ধব পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে অবৈধ স্পা সেন্টার ও অনিয়মে জড়িত হোটেল-মোটেলের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান চালান পর্যটন পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ। তাঁর সাহসী নেতৃত্বে নতুন করে আস্থা ফিরে পাচ্ছে কক্সবাজার।
অবৈধ স্পা ও হোটেলের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা
সাম্প্রতিক অভিযানে একাধিক অবৈধ স্পা সেন্টার ও অনুমোদনবিহীন হোটেল চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এতে সাধারণ মানুষ ও পর্যটকরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন।
একজন স্থানীয় ব্যবসায়ী বলেন—
“আমরা চাই কক্সবাজারকে পরিবারবান্ধব পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে উঠতে। ডিআইজি আপেল মাহমুদের পদক্ষেপ আমাদের সেই আশার আলো দেখিয়েছে।”
ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনার দৃঢ় নেতৃত্ব
দীর্ঘদিনের অনিয়ম ও অসামাজিক কর্মকাণ্ডে কক্সবাজারের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল। সচেতন মহল মনে করছে, অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদের কঠোর অবস্থান ও দূরদর্শী নেতৃত্ব সেই ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
জিরো টলারেন্স নীতি অব্যাহত থাকবে
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা জানান—
“এই অভিযান একদিনের নয়। পর্যটন শিল্পের সুরক্ষা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে অনিয়মের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা হবে।”
দেশজুড়ে প্রশংসা
অভিযানের এই সফলতা শুধু প্রশাসনিক পদক্ষেপ নয়, বরং কক্সবাজারবাসীর জন্য আশার আলো ও পর্যটকদের জন্য নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি হয়ে উঠেছে।
অনেকে মনে করছেন, ডিআইজি আপেল মাহমুদের সততা, দৃঢ়তা ও আন্তরিক প্রচেষ্টা কক্সবাজারকে বিশ্বমানের পর্যটন শহরে রূপান্তর করবে।
✅ সংক্ষেপে:
ডিআইজি আপেল মাহমুদের এই উদ্যোগ কক্সবাজারকে অপরাধমুক্ত, নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল পর্যটন নগরী গড়ার এক নতুন দৃষ্টান্ত।
Comments
Post a Comment